Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩১st August ২০২৩

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

 

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় হিসেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে বাণিজ্য বিভাগ ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগ নামে দু’টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়। যাহা ১৯৮২ সালে শিল্পের সাথে একীভূত হয়ে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। সে সময় বাণিজ্য বিভাগ, শিল্প বিভাগ এবং পাট বিভাগ এ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত করা হয় এবং ১৯৮৫ সাল থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে পুনঃকার্যক্রম শুরু হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান  ১৯৫৬-৫৭ সালে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সাথে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী হিসেবে এবং ০৪ জুন ১৯৫৭ সাল থেকে ২৩ অক্টোবর ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত তৎকালীন টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৭২ সালে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) প্রতিষ্ঠা করেন।  

 

সরকারি কার্যপ্রণালী বিধিতে বাণিজ্য এবং বাণিজ্যর সাথে সম্পর্কিত সকল ধরণের কাজ, যেমন: অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্য চলমান রাখা, আমদানি বাণিজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করা, দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও সহনীয় পর্যায়ে রাখা, পণ্য ও সেবা রপ্তানির বাজার সম্প্রসারণ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে যোগাযোগ ও রপ্তানির স্বার্থে  ব্যবসা সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদন, পণ্যের ট্যারিফ নির্ধারণ, বাণিজ্য সংক্রান্ত গবেষণা কার্যক্রম, তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণের কাজ করে থাকে। এছাড়া, ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এর মাধ্যমে প্রতি মাসে নিম্ন আয়ের ০১ (এক) কোটি পরিবারের মাঝে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ২ লিটার সয়াবিন তেল, ২ কেজি মসুর ডাল, ১ কেজি চিনি ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহের কাজ করছে।

 

বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে বিসিএস (ট্রেড) ক্যাডারের কর্মকর্তাদের প্রশাসনিক কার্যক্রম, বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর,  আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর, বাংলাদেশ চা বোর্ড, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন, বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউট, বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল, দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট এক্যাউন্টস অব বাংলাদেশ, দি ইনস্টিটিউট অব চার্টাড এক্যাউন্টস অব বাংলাদেশ এবং ইনস্টিটিউট অব চার্টাড সেক্রেটারীজ অব বাংলাদেশ কাজ করছে।