বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর মন্ত্রণালয়। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বাণিজ্য বিভাগ ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগ নামে দু’টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে শিল্পের সাথে একীভূত হয়ে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। সে সময় বাণিজ্য বিভাগ, শিল্প বিভাগ এবং পাট বিভাগ এ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত করা হয়। ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে পুনঃকার্যক্রম শুরু হয়। সরকারি কার্যপ্রণালী বিধিতে বাণিজ্য এবং বাণিজ্যর সাথে সম্পর্কিত ৩১ ধরণের কাজকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত করা হয়েছে। এ কাজগুলো মূলতঃ অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্য চলমান রাখা এবং সম্প্রসারণে সহায়তা, আমদানি বাণিজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করা, দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও সহনীয় পর্যায়ে রাখা, পণ্য ও সেবা রপ্তানির বাজার সম্প্রসারণ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে যোগাযোগ ও রপ্তানির স্বার্থে দরকষাকষি করা, ব্যবসা সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদন, পণ্যের ট্যারিফ নির্ধারণ, বাণিজ্য সংক্রান্ত গবেষণা কার্যক্রম, তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ, বিসিএস (ট্রেড) ক্যাডার কর্মকর্তাদের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপর অর্পিত এ সকল কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বেশ কয়েকটি অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থা রয়েছে। এগুলো হচ্ছেঃ |
|
রূপকল্প : বিশ্ব বাণিজ্যে উল্লেখযোগ্য প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান সৃষ্টি। অভিলক্ষ্য: ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি,বাণিজ্য পদ্ধতির সহজীকরণ,রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তা প্রদান,রপ্তানি পণ্য ও বাজার বহুমূখীকরণ,বৈদেশিক বাণিজ্যে সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার মাধ্যমে জাতীয় উন্নয়নে ভূমিকা রাখা। |
দায়িত্বাবলি : কার্যবিধিমালা, ১৯৯৬ অনুসারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জন্য কার্যবণ্টনের অধীনে নিম্নোক্ত দায়িত্বসমূহ অর্পণ করা হয়েছে –
|
দুদক ১০৬
জরুরি সেবা ৯৯৯
নাগরিক সেবা ৩৩৩
শিশু সহায়তা ১০৯৮
নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ১০৯
ভোক্তা অধিকার ১৬১২১
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস।
কারিগরি সহায়তায়: